রাঙামাটি ভ্রমণ-
রাঙামাটি (Rangamati) প্রকৃতির নিবিড় আলিঙ্গনে বাঁধা রূপের রানী। রাঙামাটির পরতে পরতে রয়েছে সৌন্দর্যের বৈচিত্র্যতা। রাঙামাটির গহীন অরণ্য,পাহাড়ি প্রকৃতির অমোঘ রূপের আকর্ষণ তাই রাঙামাটি পর্যটকদের কাছে অফুরন্ত। যেখানে আছে সবুজ অরণ্যে ঢাকা পাহাড়, কাপ্তাই হ্রদের বয়ে চলা স্রোতধারা, প্রকৃতির আদি সৌন্দর্য। রাঙামাটির আরো গহীনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে অসংখ্য রূপের পসরা। পাহাড়ের কোলে হ্রদের স্বচ্ছ জলরাশি, ঝর্নার কলতান, পাহাড়চূড়ায় মেঘের খেলা।।
রাঙামাটি ভ্রমণ এর দর্শনীয় স্থান
কাপ্তাই হ্রদ
আমাদের দেশের বিশাল জায়গা জুড়ে এই কাপ্তাই লেক। কাপ্তাই লেকের নীল জলের পথে যেতে যেতে চোখ পড়বে সুনীল আকাশ, সারি সারি মেঘের ঢেউ, আকাশের ছায়াসঙ্গী হয়ে বদলে যাওয়া জলের রং। কাপ্তাই লেকের ট্রলারে বসে মনে হবে, ইশ! যদি পাখি হতাম পুরো লেক একচোখে দেখে নিতাম। নীল জলরাশির কাপ্তাই লেক, স্বচ্ছ নীলাভ জল আর বিস্তৃত দেখে এমনটা ভাবা স্বাভাবিক।সবুজ বৃক্ষ আচ্ছাদিত উঁচু-নিচু পাহাড়। গভীর মমতা আর ভালোবাসায় গড়া উপ-জাতীদের বর্ণিল জীবনধারা, অপূর্ব সুন্দর প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের মিলিত আহ্বান। এমন সব সৌন্দর্য এক জায়গায় মিলিত হয়েছে দেশের যে স্থানটিতে তার নাম কাপ্তাই। প্রকৃতির প্রায় সব রূপ-রং যেন এখানে এসে মিশেছে একই সমান্তরালে।।কাপ্তাই লেকের সূর্যাস্ত যেন নৈসর্গিক, ফুরোমন পাহাড়ে পিঠে হেলান দেয় সূর্য, বদলে যায় জলের রং, সোনালি আলোয়ে মনে হবে এ যেন সোনার টেউ খেলা করছে কাপ্তাই হ্রদে
ফুরোমোন পাহাড়
রাঙামাটি শহরের অদূরে ফুরোমোন পাহাড় এর অবস্থান। চাকমা ভাষায় ফুরোমন এর অর্থ ফুরফুরে মন। এই পাহাড়ের চূড়ায় মন ফুরফুরে হয়ে যায় বলে এই পাহাড়ের নাম ফুরোমন। এই পাহাড় এক হাজার ৫১৮ ফুট উঁচু। এর চূড়ায় দেখা মেলে অপরূপ প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের। পুরো রাস্তাটা ঝুঁকিপূর্ণ পাহাড়ি বাঁক, খাড়া পাহাড়। সমুদ্র পৃষ্ঠ হতে আনুমানিক ২/৩ হাজার ফিট উঁচুতে, প্রায় ৪০০ ধাপ খাড়া সিঁড়ি বেয়ে আপনি পেয়ে যাবেন এক সমুদ্র নির্জনতা এই পাহাড়ের চূড়ায়। নির্জন পরিবেশ আর কাপ্তাই হ্রদের বিশাল জলরাশির দেখা মেলে এ পাহাড় থেকে। এখানকার প্রকৃতির সৌন্দর্য আপনাকে বিমোহিত করবে। এই পাহাড়ের পূর্বে কাপ্তাই হ্রদের বিশাল নীল জলরাশি। ফুরোমনের চূড়া থেকে পাখির চোখে দেখা যায় এই লেকের বিস্তৃত জলরাশি। নীল জলরাশির কাপ্তাই লেক, স্বচ্ছ নীলাভ জল আর বিস্তৃত আকাশ দেখে আপনার মনে হতে পারে পাহাড়ের মধ্যে সমুদ্রের তীরে পৌঁছে গেছেন ।।রাঙামাটি শহর থেকে সিএনজিযোগে চলে যাবেন ঘাগড়া বাজার। ঘাগড়া বাজার পেরুলেই ব্রিজের একটু সামনে দেখবেন বড় সাইনবোর্ডে লিখা আছে বৌদ্ধমূর্তি স্থাপনের জন্য নির্ধারিত স্থান। এখানেই ফুরোমন পাহাড়।।
রঙরাঙ পাহাড
শুভলং বাজারের পাশে রঙরাঙ পাহাড়। রূপের রানী রঙরাঙ, প্রকৃতির দৃঢ়তা আর রূঢ়তার মাঝেও যে অপার সৌন্দর্য লুকিয়ে আছে, এ যেন তারই সাক্ষ্য দিয়ে চলেছে অবিরাম। প্রকৃতির দু’হাত ভরে উজাড় করে দেয়া সেই রূপ নিজের চোখে না দেখলে হয়তো বিশ্বাস হবার নয়। রাঙ্গামাটির কাপ্তাই লেকের বালুখালীতে ঘোরাঘুরি করার কোনো এক ফাঁকে দেখা করতে পারেন রঙরাঙের সঙ্গে, পাহাড়ের পরতে পরতে লুকিয়ে থাকা সবুজ রুপ বৈচিত্রের শ্যামলভূমি রাঙামাটি জেলা। এর অবারিত সৌন্দর্য দেশী-বিদেশী পর্যটকদের মনে দোলা দেয় প্রতি মুহুর্তে, যার টানে পর্যটকরা আবারও ফিরে আসে প্রাকৃতিক নৈসর্গের লীলাভূমি এ জেলায়।।
ছোট হরিনা
ছবির মতো সুন্দর ছোটহরিনা,আঁকাবাঁকা ভাবে বয়ে চলা কর্নফুলী নদী। পাহাড়ের কোলে ছবির চেয়েও সুন্দর গাছে ঢাকা ছোট ছোট ঘরবাড়ি। তবে ততোটা সুন্দর নয় তাদের জীবনযাত্রা।ছোট হরিনা যাওয়ার জন্য আর্মি ক্যাম্প থেকে অনুমতি নিয়ে যেতে হয়।।ছোট হরিনার পর সামনে যেতে লাগবে লিখিত অনুমতি, সেটা মিলবে তবেই যদি থাকে অনেক ভালো রেফারেন্স।।
সাজেক ভ্যালি
ট্রাভেল বাংলাদেশ স্পেশাল রাঙামাটির অনেকটা অংশই দেখা যায় সাজেক ভ্যালি থেকে। বাঘাইছড়ি উপজেলা থেকে ৩০ কিলোমিটারের দুরের সাজেকের পুরোটাই পাহাড়ে মোড়ানো পথ। প্রকৃতির এই রুপ যেন রাঙামাটির ছাদ! নয়নাভিরাম অরণ্যভূমি আর পাহাড়ের বন্ধনে যেখানে মেঘের দল প্রেমে মেতে থাকে।সাজেক ভ্যালি রাঙামাটির একটি অংশ। দেশের সর্ব বৃহৎ বাঘাইছড়ি উপজেলার ইউনিয়ন সাজেক। আয়তন ৬০৭ বর্গ মাইল। যা দেশের যে কোন জেলার চেয়েও বড়। সম্প্রতি পর্যটন স্পট হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছে সাজেক ভালি। সবুজ পাহাড় ঘিরে ঢেউ খেলানো অসংখ্য উঁচু-নিচু পাহাড়। নয়নাভিরাম নানান দৃশ্য। পাহাড়ের বুক চিরে বয়ে চলেছে কাচালং ও মাচালং নদী। রাস্তার দু’ধারে-চোখে পড়বে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠিদের বৈচিত্রময় জীবন ধারা। সাজেকের সুউচ্চ পাহাড়ে গা ছুয়ে ছুঠে চলেছে টুকরো টুকরো মেঘ। ভোর বেলা দেখা মিলে কুয়াশার হাতছানি। আর পড়ন্ত বিকালে গোধুলির আলো।
বালুখালী
রাঙামাটি শহরের কাছেই বালুখালী কৃষি খামার। খামারের বিশাল এলাকা জুড়ে যে উদ্যান রয়েছে, তা এককথায় চমৎকার। এখানে প্রায় সময় দল বেঁধে লোকজন পিকনিক করতে আসে। খামারটিতে ফল-ফুলসহ অসংখ্য প্রজাতির গাছগাছালি রয়েছে। রাঙামাটি শহর থেকে স্পিডবোট ভাড়া করে এখানে আসা যায়।
রাজবন বিহার
রাঙামাটির দর্শনীয় স্থানগুলোর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে রাজ বনবিহার। এ অঞ্চলের বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীর প্রধান তীর্থ স্থান এটি। এখানে আছে একটি প্রার্থনালয়, একটি প্যাগোডা, বনভান্তের (বৌদ্ধ ভিক্ষু) আবাসস্থল ও বনভান্তের ভোজনালয়।
ঝুলন্ত সেতু
হ্রদের ওপর ৩৩৫ ফুট দীর্ঘ ঝুলন্ত সেতু। যা কমপ্লেক্সের গুরুত্ব ও আকর্ষণ বহুগুণ বাড়িয়েছে। দুটি পাহাড়ের মধ্যে সংযোগ ঘটিয়ে কাপ্তাই হ্রদের উপর ঝুলে আছে সেতুটি। এটি দেখতে হলে পর্যটন করপোরেশনকে দিতে হবে পাঁচ টাকা।
পেদা টিং টিং
ট্রাভেল বাংলা পাহাড়ি কন্যা রাঙামাটির সর্বত্রই রয়েছে অসংখ্য বৈচিত্র্যময় সৌন্দর্যের ছড়াছড়ি। শহরের কালো ধোঁয়া থেকে দূরে চলে গিয়ে প্রশান্তির নিঃশ্বাস নিতে তাই ভ্রমণ পিপাসুরা ছুটে যায় রাঙামাটির কোলে। রাঙামাটির কাপ্তাই লেকের মনোমুগ্ধকর সৌন্দর্য মন মাতায় সকল পর্যটকদের।
জুরাছড়ি ভ্রমণ
ট্রাভেল বাংলা যাদের ইউরোপ, আমেরিকা, মধ্যপ্রাচ্য , থাইল্যান্ড, বা মালদ্বীপের বিখ্যাত সমুদ্র সৈকত কিংবা পাহাড় ঘেরা মনোমুগ্ধকর জলরাশি দেখার সুযোগ হয়নি তারা সেই সৌন্দর্য দেখতে পাবেন রাঙামাটির গহীনের সৌন্দর্য জুরাছড়িতে। পাহাড় তলায় জলের শরীরে বুক পর্যন্ত ডুবে থাকা কাপ্তাই।
জাতীয় উদ্যান
তের হাজার একর এলাকা নিয়ে কর্ণফুলী নদীর কোল ঘেঁষে গড়ে তোলা হয়েছে কাপ্তাই জাতীয় উদ্যান’। এখানেও সারি সারি পাহাড় আর প্রকৃতির অপূর্ব সমন্বয়। বিচিত্র বন্যপ্রাণী ও পাখ-পাখালির অবাধ বিচরণ ক্ষেত্র। বনের ভেতর সারি সারি সেগুন, জারুল, গামার আর কড়ই গাছের মাঝে পায়ে হেটে চলা পর্যটকদের অফুরন্তু আনন্দের খোরাক।
মোনঘর ও সুখী নীলগঞ্জ
রাঙামাটি শহর থেকে মাত্র পাঁচ কিলোমিটার দূরে রাঙাপানি এলাকায় চার একর পাহাড়ের উপর অবস্থিত মোনঘর শিশু সদন।
বরকল উপজেলা
রাঙামাটি জেলার সবচেয়ে বেশি পর্যটন স্পট রয়েছে বরকল উপজেলায়। এই উপজেলায় ছোট-বড় ৮টি ঝর্ণা রয়েছে। এছাড়া এখানে অবস্থিত রয়েছে ঐতিহ্যবাহি ফালিতাঙ্গ্যা চুগ। রাঙামাটি শহর থেকে নৌপথে বরকলের দূরত্ব প্রায় ৪৫ কিলোমিটার। সেখানে যেতে হলে শুভলং বাজার থেকে পূর্বদিকে কর্ণফুলী নদীর উজানের দিকে এগুতে হবে। শুভলং বাজারে পাশেই কয়েকটি নদী মিলিত হয়েছে। এর মধ্যে দক্ষিণ-পূর্ব দিক থেকে এসেছে জুরাছড়ি এবং উত্তর-পূর্ব দিক থেকে এসেছে মাইনী ও কাচলং নদীর মিলিত স্রোতধারা।কর্ণফুলী নদীর বুক চিরে বরকল যাওয়ার পথে নদীর দু’ধারে দেখা যাবে উঁচু-নিচু অসংখ্য পাহাড় ও উপজাতি গ্রাম। বরকল উপজেলা সদর ফালিত্যাঙ্গা চুগের পাদদেশে অবস্থিত। সেখানে রয়েছে বরকল উপজেলা প্রশাসনের কার্যালয়, বাজার ও বিজিবি জোন। আগে স্থানীয় লোকজন ফালিত্যাঙ্গা চুগকে অভিহিত করত পাকিস্তান টিলা নামে। ১৯৭১ সালে পাক সেনারা এ পাহাড়ে বড় বড় বাঙ্কার খুঁড়ে আশ্রয় নিয়েছিল বলেই এর নাম হয় পাকিস্তান টিলা। ফালিতাঙ্গ্যা চুগ রাঙামাটির সবচেয়ে সুউচ্চ পর্বত। এর উচ্চতা এক হাজার ৬৬৮ ফুট। এ পাহাড়ের উপর থেকে সূর্যোদয় ও সূর্যাস্ত উপভোগ করা যায়। একই সঙ্গে দেখা যায় ভারতের মিজোরাম রাজ্যের আইজল শহর।১৯২৩ সালে গড়ে ওঠে বরকল উপজেলা। জনশ্র“তি আছে, কর্ণফুলী নদীর এ স্থানে একটি বিশাল ঝরনা ছিল। এ ঝরনার পানি পড়ার শব্দ অনেক দূর থেকে শোনা যেত। দূর থেকে পানি পড়ার এ শব্দ শুনে মনে হতো, কোনো বড় যন্ত্র বা কলের শব্দ হচ্ছে। এ কারণে স্থানীয় আদিবাসীরা এর নাম দেয় বরকল। তবে ১৯৬০ সালে বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য কাপ্তাই বাঁধ নির্মাণের কারণে বরকলের সর্ববৃহৎ এ ঝরনাটি পানির নিচে তলিয়ে যায়। বরকল যেতে হলে অবশ্যই রাতে থাকার প্রস্তুতি নিয়ে যেতে হবে। রাঙামাটি শহর থেকে ইঞ্জিনচালিত বোট ভাড়া করে এখানে আসতে হবে।অপরদিকে বরকল সদরের পূর্বদিকে রয়েছে সীমান্তবর্তী থেগামুখ। বর্তমান সরকার এখানে স্থলবন্দর গড়ে তোলার ঘোষণা দিয়েছে। থেগামুখ যেতে হলে কর্ণফুলী নদীর উজান দিয়ে যেতে হয়। যাওয়ার সময় নদীর দু’তীরে প্রাকৃতিক দৃশ্য এবং পাহাড় থেকে জলীয় বাষ্প উড়ে যাওয়ার দৃশ্য যে কাউকেই বিমোহিত করবে।
কর্ণফুলী নদী
কর্ণফুলী নদীর উৎপত্তি ভারতের লুসাই পাহাড়ের পাদদেশ থেকে। এ নদীর দু’পাশে রয়েছে বাংলাদেশ-ভারতের মনকাড়া প্রাকৃতিক সৌন্দর্য। নদীর দু’ধারে রয়েছে সহজ-সরল জীবন যাপন করা পাহাড়ি অধিবাসিরা। কর্ণফুলী নদীর একপাশে বাংলাদেশি পতাকাবাহী জেলে, অন্যপাশে ভারতীয় পতাকাবাহী জেলেদের দেখা যাবে মাছ ধরতে। যেন একই সুতোয় বাঁধা জীবন ঘুরপাক খাচ্ছে নদীর নীল জলে।
শহর থেকে দূরে
শহর থেকে নৌপথে যাবেন সুবলং ঝর্ণায়।। যাওয়ার পথে নদীর দুই পাড়ের সৌন্দর্য আপনাকে মুগ্ধ করবে। পাহাড়ি গ্রামগুলো মনে হবে ছবির মতো। একই পথে বেসরকারি তিনটি পর্যটন স্পট পেদাটিং টিং (পেট ভরে খাওয়া), চাং পাং (চাই পাই) ও টুক টুক ইকো ভিলেজ। ঢুঁ মারতে পারেন সেখানেও। এসব বেসরকারি পর্যটনকেন্দ্রে রয়েছে উন্নত মানের দেশ–বিদেশি খাবারের ব্যবস্থা। বনরূপা সমতা ঘাট, রিজার্ভ বাজার ও তবলছড়ি লঞ্চঘাট ও পর্যটন হলিডে কমপ্লেক্সের ঝুলন্ত সেতু এলাকা থেকে ট্রলারে এসব পর্যটনকেন্দ্রে যাওয়া যায়। পর্যটন হলিডে কমপ্লেক্স থেকে স্পিডবোটও পাওয়া যায়।
কীভাবে যাবেন
ঢাকা থেকে বিভিন্ন পরিবহনের বাস রাঙামাটি আসা-যাওয়া করে। অধিকাংশই নন–এসি বাস।
কোথায় থাকবেন
রাঙামাটি শহরে পর্যটন হলিডে কমপ্লেক্স ছাড়াও রয়েছে বিভিন্ন হোটেল-মোটেল। পর্যটন হলিডে কমপ্লেক্সে যোগাযোগ ০৩৫১-৬৩১২৬। হোটেলের মধ্যে রয়েছে হোটেল সুফিয়া ইন্টারন্যাশনাল: ০৩৫১-৬২১৪৫/০১৯৩৫১৪৭১৩৮, হোটেল প্রিন্স: ০১৭৭৫১৯৬৬৬৪, মোটেল জজ: ০৩৫১-৬৩৩৪৮/০১৯১২৭৭২৮০১, গ্রিন ক্যাসেল: ০৩৫১-৬১২০০, হোটেল সাংহাই: ০৩৫১৬১৪০২/০১৭৩০১৯৫৭৭৮।।
যেখানে খাবেন
শহরের কলেজ গেইট এলাকা থেকে শুরু করে জিরো পয়েন্ট ও বিভিন্ন পর্যটন স্পটে গড়ে উঠেছে বিভিন্ন খাবারের দোকান। কম মূল্যে তৃপ্তি নিয়ে খাওয়া-দাওয়া করা যাবে বনরূপা ও রিজার্ভ বাজার এলাকায়। একটু উন্নতমানের খাবারের জন্য রয়েছে বিভিন্ন নাম করা রেস্তোরা।
রাঙামাটির কাপ্তাই হ্রদে নৌ ভ্রমনঃ ইচ্ছে হলে মনভরে কাপ্তাই লেকে কায়াকিং করতে পারবেন।।
বি: দ্র : ঘুরতে গিয়ে দয়া করে পরিবেশ নষ্ট করবেন না,চিপস এর প্যাকেট, পানির বোতল এবং অপচনশীল দ্রব্য নির্ধারিত স্হানে ফেলুন।। এই পৃথিবী, এই দেশ আমার, আপনার সুতরাং নিজের দেশ এবং পৃথিবীকে সুন্দর রাখা এবং রক্ষনাবেক্ষনের দায়িত্বও আমার এবং আপনার হ্যাপি_ট্রাভেলিং।।
ভ্রমণ বিষয়ক তথ্য পেতে জয়েন করুন আমাদের ফেইসবুক গ্রুপ এবং ফলো করুন আমাদের পেইজ
Comment (0)