মুসৌরি ভ্রমণ-
মুসৌরি (Mussoorie) সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ২৩০৩ মিটার উচ্চতায় গড়বাল পাহাড়ে অবস্থিত। ভারতের একটি চিত্তাকর্ষক শৈল শহর হল মুসৌরি। পাহাড়ের রানি ‘মুসৌরি’ ভারতের উত্তরাখণ্ড প্রদেশের রাজধানী দেরাদুন থেকে ২৫ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত৷ ভয়ংকর পাহাড়ি আঁকাবাঁকা পথ দেরাদুন থেকে গাড়িতে আসতে প্রায় ২ ঘণ্টা সময় লাগে৷ সবুজে ঘেরা মুসৌরিকে প্রকৃতি অকৃত্রিমভাবে দুই হাত ভরে অপরূপ সৌন্দর্যে সাজিয়ে দিয়েছে যা পর্যটকদের আকৃষ্ট না করে পারে না৷ এখানকার স্থানীয় লোকজনও পর্যটনবান্ধব৷ বিভিন্ন ধরনের মজাদার খাবারসহ স্থানীয়ভাবে তৈরি বিভিন্ন পণ্যসামগ্রীর সমাহার এবং অন্যান্য সুবিধাদি স্বল্প খরচে পাওয়া যায়৷ রাতের ঝলমলে মুসৌরিকে সত্যিকারের পাহাড়ি রানির মতোই উজ্জ্বল দেখায়৷ ছোট্ট পাহাড়িকন্যা মুসৌরি সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ৬ হাজার পাঁচশ ফুট উঁচুতে অবস্থিত৷ অনন্য সুন্দর পাহাড়ি শহর মুসৌরি ভারতের অন্য এলাকা থেকে সম্পূর্ণ ভিন্ন এবং কাউকে সহজেই আকৃষ্ট করে ৷ পাহাড়ের গা ঘেঁষে হাজার হাজার ঘরবাড়ি স্তরে স্তরে সেজে আছে যা সত্যিই অবাক করার মতো ৷
এ শহরে প্রায় ৩৫ হাজার লোকের বসবাস৷ সারা বছর পর্যটকদের পদচারণায় মুখরিত থাকে পাহাড়ি রানি মুসৌরি৷ বিশেষ করে শীতের মৌসুমে৷ শীতকালে এখানকার তাপমাত্রা ১-৫ ডিগ্রির মতো থাকে যা কখনো মাইনাসে চলে যায় এবং তুষারপাতও হয়ে থাকে৷ অপরূপ সুন্দর এ পাহাড়ি এলাকা অনেকটা আমাদের পার্বত্য জেলাগুলোর সঙ্গে অনেক মিল রয়েছে৷ আঁকাবাঁকা পাহাড়ি পথ বেয়ে ৬ হাজার পাঁচশ ফুট উপরে উঠা সত্যিই খুব ভয়ংকর৷ সবুজে ঘেরা মনোরম সুন্দর এ অ্যাকাডেমির সৌন্দর্য যেমন উপভোগ্য তেমনি হিল টপ থেকে পাহাড়ি শহর মুসৌরিকে দেখলে ‘পাহাড়ের রানি’ বলেই মনে হবে ৷
মুসৌরি ভ্রমণের দর্শনীয় স্থানঃ
মুসৌরি লেক
মুসৌরির একটি আকর্ষণীয় পর্যটণ কেন্দ্রটির নাম মুসৌরি লেক। এটি মুসৌরি শহরের অর্ভন্তরে অবস্থিত। প্রচুর পর্যটক ও স্থানীয়রা এখানে ঘুরতে আসেন এবং মুসৌরি লেকে একটি সুন্দর সময় কাঁটাতে আসেন। বোটিং এখানে একটি আকর্ষণীয় রাইড। বাচ্চারা খুব উপভোগ করে জায়গাটি। এটি মুসৌরির অন্যতম নতুন সেরা পর্যটন কেন্দ
গান হিলস
মুসৌরির দ্বিতীয় উচ্চতম জায়গা হল এই গান হিলস্। গান হিলস্ হল মুসৌরির অবশ্যকারী ভ্রমণ স্থলের অন্যতম। পাহাড়ের উপর থেকে আপনি মুসৌরির অসাধারন সৌন্দর্য্য খুঁজে পাবেন। এটি মুসৌরি থেকে ২ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্যে ভরা এটি মুসৌরির নিকটবর্তী একটি অসাধারণ আকর্ষণীয় জায়গা। এখানে গান হিলসের উপর যে রোপওয়ে আছে তাতে চড়ে আপনি চারিদিকের হিমালয় পর্বতের সৌন্দর্য্যকে উপভোগ করতে পারবেন। পাহাড়ের চূড়া থেকে আপনি অসাধারণ ভিউ দেখতে পাবেন। পুরো মুসৌরি শহরটাকে আপনি উপর দেখতে দেখতে পাবেন। তবে রোপওয়ে চড়ার জন্য এখানে বড় লাইন পড়ে। রোপওয়ে করে যাওয়ার সময় আপনি হনুমানজির মন্দির ও শণিদেবের মন্দির দেখতে পাবেন। রোপওয়ে করে ঝুলাঘর থেকে গান হিল পর্যন্ত যেতে সময় লাগে ১০ মিনিট। রোপওয়ের ভাড়া ৬০ টাকা।
গুনা হিল
এটি মুসৌরির দ্বিতীয় সর্বোচ্চ শৃঙ্গ। গুনা পর্বত হিমালয় শৈল শ্রেণীর বুন্দেরপুঞ্চ, পিথবারা শ্রীকান্তা এবং গঙ্গোত্রীর একটি সুন্দর দৃশ্য প্রদান করে থাকে। এটি মুসৌরি শহর এবং দূন উপত্যকার একটি পক্ষীসুলভ দৃশ্য দেখার প্রস্তাব দেয়।
সান্তুরাদেবী মন্দির
সান্তুরাদেবী মন্দির মুসৌরিতে হিন্দুদের একটি পবিত্র ধাম হিসেবে বিবেচিত হয়। এটি মুসৌরি কেমটি রোডের উপর অবস্থিত। এই মন্দিরটি উৎসর্গ করা হয়েছে দেবী সন্তুরাকে। এটি মুসৌরি শহরের বাইরের দিকে অবস্থিত। সেই অর্থে এটি অতটা জনপ্রিয় জায়গা নয়। কিন্তু পূণার্থী ও ভক্তরা নিয়মিত ভাবে এখানে আসেন। এটি রাস্তা থেকে ১০০ মিটার উঁচুতে অবস্থিত। যার ফলে প্রত্যেককে ১০০ মিটার সিঁড়ি বেয়ে উঠতে হবে।
নাথা এস্টেট
এই এস্টেটটি আগে চিল্ডার’স লজ্ নামে পরিচিত ছিল এবং বর্তমানে এটি নাহাটা গ্রুপের মালিকানাধীনে রয়েছে। এটি মুসৌরির সর্বোচ্চ শৃঙ্গ লাল টিব্বার ঢালে অবস্থিত এবং এর সুবিশাল ভূসম্পত্তিটি প্রায় ৩০০একরেরও বেশি এলাকা জুড়ে বিস্তৃত রয়েছে। এখান থেকে তুষারাবৃত পর্বতমালার প্যানোরামিক দৃশ্য উৎফুল্ল করে তোলে। এর বেশ সান্নিধ্যেই পর্যটন দপ্তর অবস্থিত, যে কেউ পায়ে হেঁটে বা ঘোড়ার পিঠে সওয়ারি হয়ে সেখানে যেতে পারেন।
ক্লাউড এন্ড
একটি খুবই শান্তিপূর্ণ পরিবেশ নৈবেদ্য স্বরূপ, মুসৌরির পশ্চিমী কোণের দিকে ক্লাউড এন্ড বাংলোটি ১৮৩৮ সালে ব্রিটিশ মেজর দ্বারা স্থাপিত হয় এবং মুসৌরিতে নির্মিত প্রথম চারটি ভবনের মধ্যে এটি এক অন্যতম। জায়গাটি হিমালয় ও যমুনা নদী সহ পার্শ্ববর্তী এলাকার সুন্দর দৃশ্য পরিদর্শনের প্রস্তাব দেয়। এই অঞ্চলটি বিভিন্ন প্রজাতির উদ্ভিদ ও প্রাণীর আবাসস্থল। সাম্প্রতিককালে, ক্লাউড এন্ড একটি হোটেলে রূপান্তরিত হয়েছে।
মিউনিসিপাল গার্ডেন
মিউনিসিপাল গার্ডেন একটি বিস্ময়কর পিকনিক স্থল, এখানে একটি সুন্দর বাগান এবং একটি কৃত্রিম হ্রদ রয়েছে যেখানে নৌকাচালনের সুবিধাও পাওয়া যায়।
স্যার জর্জ এভারেস্ট হাউস
আবাসটি স্যার জর্জ এভারেস্টের মালিকানাধীনে নির্মিত হয়েছিল, স্যার জর্জ এভারেস্ট ১৮৩০ থেকে ১৮৪৩সাল পর্যন্ত ভারতের সার্ভেয়ার জেনারেল ছিলেন। 1865 খ্রীষ্টাব্দে, রয়্যাল জিওগ্রাফিক্যাল সোসাইটি, তাঁর সম্মানে, পৃথিবীর সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ, মাউন্ট এভারেস্ট-এর নাম তাঁর নাম অনুসারেই নামকরণ করেন। স্যার জর্জ এভারেস্ট’স হাউস, মুসৌরির গান্ধি চৌক থেকে প্রায় ৬ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। যদিও, স্যার জর্জ এভারেস্টের ভবন ও পাশাপাশি গবেষণাগারটি নিখুঁত অবস্থায় নেই, তবে এটি দুন উপত্যকা, যমুনা উপত্যকা ও হিমালয়ের এক উত্তেজনাপূ্র্ণ দৃশ্য পরিদর্শনের প্রস্তাব নিবেদন করে।
চিলডারস লজ
এটি লাল টিব্বার কাছাকাছি মুসৌরির সর্বোচ্চ শৃঙ্গ। এটি পর্যটন অফিস থেকে প্রায় ৫ কিলোমিটার দূরত্বে অবস্থিত। এই স্থান থেকে আকর্ষনীয় তুষারপাতের দৃশ্য দর্শন করা যেতে পারে।
কেমটি জলপ্রপাত
কেমটি জলপ্রপাত মুসৌরির অবশ্যকারী ভ্রমণ স্থলের অন্যতম। এটি দেরাদুন-মুসৌরি রাস্তার উপর অবস্থিত। মুসৌরির প্রধান শহর থেকে এটি ১৫ কিমি দূরে অবস্থিত। প্রায় ৪০ ফিট উচ্চতা থেকে কেমটি জলপ্রপাতের জল ঝড়ে চলেছে। এটি উত্তরা খন্ডের একটি জনপ্রিয় জলপ্রপাত। কেমটি জলপ্রপাতের নামটি দুটি শব্দ থেকে এসেছে। একটি ক্যাম্প ও আরেকটি টি(চা)।এটি পাঁচটি ধারার মাধ্যমে নীচে পড়েছে। নীচে একটি জলাশয়ের সৃষ্ঠি হয়েছে। যা সাঁতার ও স্নানের একটি আদর্শ জায়গা হিসেবে বিবেচিত হয়। এটি মুসৌরির একটি বিখ্যাত পর্যটন কেন্দ্র। সারা বছর এখানে ভীড় লেগেই থাকে। এখানে আপনি সুন্দর ও অসাধারন প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের ভান্ডার খুঁজে পাবেন। এটি মুসৌরির অন্যতম প্রধান আকর্ষন।
ক্যামেল’স ব্যাক রোড়
এই রাস্তাটি প্রায় ৩ কিলোমিটার বিস্তৃত, রিঙ্ক হলের কাছাকাছি কুলরি বাজার থেকে শুরু হয়ে লাইব্রেরী বাজারে শেষ হয়েছে। এই জায়গাটির প্রধান আকর্ষণ হল অশ্বারোহন। এখানে হিমালয়ের চিত্তাকর্ষক সূর্যাস্ত দেখার দৃশ্য পরিত্যাগ করা উচিত নয়।
লাল টিব্বা,মুসৌরি
লাল টিব্বা মুসৌরির অবশ্যকারী ভ্রমণ স্থলের অন্যতম। এটি মুসৌরির সর্বোচ্চ জায়গা। এটি মুসৌরির অন্যতম জনপ্রিয় পর্যটন কেন্দ্র। এটি মুসৌরি শহর থেকে ৬ কিমি দূরে অবস্থিত। এটি মুসৌরির একটি ফটো তোলার জন্য আদর্শ জায়গা। লাল টিব্বার চারিদিকের অসাধারন বনাঞ্চল ও পার্বত্য সৌন্দর্য্য এর গুরত্ব অনেকটাই বাড়িয়ে দিয়েছে। এখানে দূরের অসাধারন দৃশ্য ও নানা ধরনের পাখি দেখার জন্য দূরবীন ভাড়া পাওয়া যায়। এখানে সূর্যোদয় ও সূ্র্যাস্তের অসাধারন চিত্রশৈলি দেখতে পাওয়া যায়।
ঝরিপানি জলপ্রপাত
এটি মুসৌরির ঝরিপানি রাস্তা থেকে ৮.৫ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। ভ্রমনার্থীরা বাসে করে বা গাড়িতে ৭ কিলোমিটার ভ্রমণ করে ঝরিপানি আসেন এবং সেখান থেকে ঝর্ণা আরও ১.৫ কিলোমিটার দূরত্বে অবস্থিত।
মোসি জলপ্রপাত
সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্যে ভরা এটি মুসৌরির নিকটবর্তী একটি অসাধারণ জায়গা। এই জলপ্রপাতটি গভীর অরণ্যে অবস্থিত। প্রকৃতি প্রেমীরা অবশ্যই এই জায়গাটির প্রেমে পড়ে যাবেন। উপর থেকে ঝর্ণার জল নীচে পড়ে তা জঙ্গলের মধ্যে দিয়ে চলে গিয়েছে। মুসৌরি থেকে এর দুরত্ব ৭ কিমি। সত্যিকারের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্যে মোড়া এক কথায় অনবদ্য জায়গায় যেতে হলে আপনাকে অবশ্যই যেতে হবে মোসি জলপ্রপাত।
ভট্ট জলপ্রপাত
এটি মুসৌরির মুসৌরি-দেরাদুন রাস্তা থেকে ৭ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। গাড়ী বা বাস দ্বারা বালটা গ্রামে পৌঁছে সেখান থেকে আরোও ৩ কিলোমিটার দূরত্বে ঝর্ণা অবস্থিত।
মুসৌরি যাওয়ার সেরা সময়
গরমে এখানে অতি সুন্দর ও মনোরম আবহাওয়া বর্তমান। গরমের সময় উপরের তাপমাত্রা ২৮ ডিগ্রীর আশেপাশে থাকে। আর নীচেরটা ১৩ ডিগ্রী। শীতে গড় তাপমাত্রা ০-১৩ ডিগ্রী পর্যন্ত হয়। শীতে মারাত্বক ঠান্ডা পড়ে। এখানে সারা বছরই ঘোরা যায়। তবে গরম ও শীতে ঘোরার মজাটাই আলাদা।
খাবার দাবার
পুরি, ডাল,রোটি, ভাত, বিভিন্ন সব্জি,চিকেন, রুই মাছ, মিস্টি এখানে সহজ লব্ধ। খাওয়ার দাওয়ারের দাম তূলনামূলক ভাবে বেশী।
কিভাবে যাবেন
কলকাতা থেকে মুসৌরি যাওয়ার কোনো সরাসরি ট্রেন নেই। এর নিকটবর্তী রেলওয়ে স্টেশন হল দেরাদুন বা হরিদ্বার। কলিকাতা থেকে হরিদ্বার বা দেরাদুন যাওয়ার কিছু ট্রেন রয়েছে। আপনি হরিদ্বার বা দেরাদুন থেকে গাড়ী ভাড়া করে পৌছিয়ে যান মুসৌরি। এছাড়াও ঋষিকেশ বা দেরাদুন থেকে মুসৌরি যাওয়ার বাস পেয়ে যাবেন।
কোথায় থাকবেন
মুসৌরিতে থাকার জন্য অনেক হোটেল বা গেস্ট হাউজ রয়েছে। ঘরের ভাড়া ৬০০ টাকা থেকে শুরু হয়ে ৪০০০ টাকা পর্যন্ত রয়েছে। এখানে যে হোটেল বা গেস্টহাউস গুলি রয়েছে তার ভাড়া ১০০০ টাকার কম। সিজনে অবশ্য হোটেলের রেটটা একটু বেশী থাকে। সিজন ছাড়া আগে থেকে বুক না করলেও অসুবিধা নেই। ঘর পেয়ে যাবেন।
কিছু হোটেলের নাম
- সানসেট ভিউ
- জিএনভিএন ট্যুরিস্ট রেস্ট হাউস মুসৌরি (যোগাযোগ-০৯৫৬৮০০৬৬৭৫)
- এলাহাবা ব্যাঙ্ক এমপ্লয়ীজ কো অপারেটিভ ক্রেডি সোসাইটি লিমিটেড হলিডে হোম, (হোটেল দীপ-ক্যামেল ব্যাঙ্ক রোড,ঘর ভাড়া-৮০০ টাকা-৯০০ টাকা ,মোট ঘর- ৬টি), যোগাযোগ-২২৪২০৫৫৯(কলকাতা)
- ইউকো ব্যাঙ্ক স্টাফ ক্লাব হলিডে হোম,(হোটেল দীপ-পিকচার্স প্যালেস বাস স্ট্যান্ড, রুম ভাড়া ৭০০ থেকে ৮০০ টাকা,মোট ঘর- ২টি), যোগাযোগ-৯২৩১৬৭৩৯০৪/ ৮৯১০৭৪৩৯২৬ (কলিকাতা)
- ইউবিআই ব্যাঙ্ক এম্লয়ীজ কো অপরেটিভ সোসাইটি লিমিটেড হলিডে হোম,( হোটেল দীপ-পিকচার্স প্যালেস বাস স্ট্যান্ড,ঘর ভাড়া-৮০০ টাকা,মোট ঘর-২টি),যোগাযোগ-২২৩০০৮৪১/ ২২৩১২৯১৪ (কলিকাতা)
- কানাডা ব্যাঙ্ক ক্লাব রিক্রিয়েশন ক্লাব হলিডে হোম,(হোটেল দীপ, কুলরী,রেট ৭০০ টাকা থকে ৮০০ টাকা-,মোট রুম-৪ টি), যোগাযোগ-২২৪৮৫৭৮৩ (কলিকাতা)
- সিন্ডিকেট ব্যাঙ্ক স্টাফ রিক্রিয়েশন হলিডে হোম,(হোম,( হোটেল দীপ-পিকচার্স প্যালেস বাস স্ট্যান্ড,ঘর ভাড়া-১২০০টাকা,মোট ঘর-৩টি), যোগাযোগ-৯০৫১২৭০৫৭৪ (কলিকাতা)
- হোটেল ওয়ালনাট গ্রোভ
বি: দ্র : ঘুরতে গিয়ে দয়া করে পরিবেশ নষ্ট করবেন না,চিপস এর প্যাকেট, পানির বোতল এবং অপচনশীল দ্রব্য নির্ধারিত স্হানে ফেলুন।। এই পৃথিবী, আমার, আপনার সুতরাং নিজের দেশ এবং পৃথিবীকে সুন্দর রাখা এবং রক্ষনাবেক্ষনের দায়িত্বও আমার এবং আপনার হ্যাপি_ট্রাভেলিং
ভ্রমণ বিষয়ক তথ্য পেতে জয়েন করুন আমাদের ফেইসবুক গ্রুপ এবং ফলো করুন আমাদের পেইজ
Comment (0)